February 04, 2021
সমকাল
নতুন বছরে পতন থামেনি রপ্তানিতে: জানুয়ারিতে কমেছে ৫ শতাংশ
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি এবং ইভিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজ সমকালকে বলেন, দ্বিতীয় ঢেউ এবং নতুন ধরনের করোনাভাইরাসই এখন প্রধান সমস্যা। রপ্তানি আদেশ বাতিল এবং দেরিতে মূল্য পরিশোধের ঘটনা চলছেই। প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অনেক দেশ আবার লকডাউনে গেছে। কোথাও কোথাও জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। ওইসব দেশে অনেকে কাজ হারিয়েছেন। এ কারণে বাড়ি ভাড়া, নিত্যপণ্যসহ মৌলিক ব্যয়ের বাইরে অনেকেই ব্যয় করতে পারছে না। পোশাকের ক্ষেত্রেও ফ্যাশন এবং ফরমাল পোশাকের চাহিদা একেবারেই নেই। অনলাইনে কিছু মৌলিক পোশাক বেচা-বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ একটা অনিশ্চিত অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাণিজ্য। আনোয়ারুল আলম চৌধুরীর এই বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায় ইপিবির তথ্যে।
সমকাল
সাহস পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ার বিষয়টি শিল্পের কাঁচামাল ও মেশিনারিজের আমদানি কমে যাওয়ার পরিসংখ্যানে প্রতিফলিত হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) শিল্পের মধ্যবর্তী কাঁচামাল আমদানি কমেছে ৯ শতাংশের বেশি। অন্যদিকে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি কমেছে ২৯ শতাংশের বেশি। অন্যান্য মূলধনি পণ্য আমদানিও সাড়ে ৭ শতাংশ কমেছে। কারখানা সম্প্রসারণ, সংস্কার ও নতুন কারখানা স্থাপনের জন্য মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি করা হয়। বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম পারভেজে সমকালকে বলেন, বিশ্বব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্যে এখন ধীরগতি রয়েছে। নতুন বিনিয়োগ হচ্ছে খুব কম। কৃষিপণ্য ও ওষুধ ছাড়া অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের চাহিদা কমেছে। বেশিরভাগ কারখানা উৎপাদন ক্ষমতা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারছে না। এ কারণে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল আমদানি কমেছে।
দেশ রুপান্তর
সতর্ক করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক: পরিবেশবান্ধব ঋণ ছাড়ে ব্যাংকের গাফিলতি
সতর্ক করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক: পরিবেশবান্ধব ঋণ ছাড়ে ব্যাংকের গাফিলতি
অংশগ্রহণকারী ব্যাংকের গাফিলতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা পেতে অহেতুক জটিলতায় পড়ছেন পরিবেশবান্ধব প্রকল্পের উদ্যোক্তারা। এতে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধার কাক্সিক্ষত উদ্দেশ্য বিঘ্নিত হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির কর্মকর্তারা। এ সমস্যা উত্তরণের জন্য গতকাল বুধবার ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করে এক সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের একটি তালিকাও সংযোজন করে ব্যাংকগুলোকে পাঠায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, দেশের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ২০০৯ সালে একটি পুনঃঅর্থায়ন প্রকল্প হাতে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন ওই তহিবলের আকার ছিল ২০০ কোটি টাকা। বর্তমানে তহবিলের আকার বেড়ে ৪০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শুরুতে ৩২টি পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে পুনঃঅর্থায়ন করা হলেও বর্তমানে এ খাতের ৫৫টি পরিবেশবান্ধব পণ্যে পুনঃঅর্থায়ন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
দৈনিক ইত্তেফাক
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে মুদ্রানীতি ঘোষণা
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ ধরে আগামী ছয়মাসের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অন্যদিকে, সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১০ দশমিক ৯ শতাংশ ধরা হয়েছে। এর আগের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৮ শতাংশ এবং সরকারি খাতে ছিল ৮ দশমিক ৫ শতাংশ।
প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি ও আর্থিনীতির সামগ্রিক সফলতার প্রেক্ষাপটে চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রায় কিছুটা সংশোধন ছাড়া বড় কোন পরিবর্তন আনা হয়নি। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন গভর্নর ফজলে কবির।
The Dhaka Tribune
Pandemic gave Bangladesh’s textile manufacturers the thrust to level up
The rise in freight charge amid the unavailability of containers, delays in receiving imported raw materials and the increased prices of fabrics abroad have turned the fortune for the country’s primary textile sector. As of now, the fabric manufacturers have witnessed a 20 per cent increase in demand, with calls from apparel makers for bumping up production getting more frequent by the day. “There are some garment manufacturers, mostly the big ones, who never purchased fabrics from local sources and they are repeatedly asking us for fabrics,” said Khorshed Alam, owner of Little Star Spinning Mill.
The Daily Star
High tariffs at home major hurdle to FTAs
Bangladesh will face an uphill task in convincing major trading partners and regional blocs to sign free trade agreements (FTAs) because of higher tariffs as it looks to retain duty benefits after its graduation from the LDC group, according to a government report. "With its sky-high tariff regime relative to its comparators, Bangladesh will face a major hurdle in getting prospective FTA suitors to come calling." The General Economics Division, a wing under the planning ministry, prepared the report styled "Impact assessment and coping up strategies of graduation from LDC status for Bangladesh". Currently, Bangladesh does not have any bilateral FTA with any country. Dhaka has been in talks with many countries for years to sign FTAs and the Comprehensive Economic Partnership Agreement (Cepa).
The Financial Express
31 entities named for Productivity Award
The government has selected 31 industries and services-oriented organisations for National Productivity and Quality Excellent Award-2019 for their outstanding contribution to productivity, job creation and quality development of goods and services. Two trade bodies have also been selected for Intuitional Appreciation Award-2019 for the first time under National Productivity and Quality Excellent Award and Intuitional Appreciation Award-2020, according to a government gazette. The Bangladesh Employers Federation and the Dhaka Chamber of Commerce and Industry have jointly obtained first position in the Intuitional Appreciation Award-2019 under 'Trade body and Association Category.
যুগান্তর
দৈনিক যুগান্তরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশিষ্টজনের শুভেচ্ছা বার্তা সময়ের সাহসী দৈনিক: ড. রুবানা হক, সভাপতি, বিজিএমইএ
একজন পাঠক হিসাবে বলতে পারি, সময়ের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আজ যুগান্তর পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এ পত্রিকার মূল পুঁজিই হচ্ছে ‘সংবাদ’। সাহসী সংবাদ প্রচারে কখনো পিছপা হতে দেখিনি। সমাজে অনেক পরিবর্তন এসেছে, পাঠকের রুচি বদলেছে-সবকিছুর সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে। বস্তুনিষ্ঠতার কারণে বাংলাদেশে যেমন পত্রিকাটি জনপ্রিয়, তেমনি প্রবাসীদের আস্থায় পরিণত হয়েছে। এমন এগিয়ে যাওয়া অব্যাহত থাকুক। আর তৈরি পোশাক শিল্পের একজন উদ্যোক্তা হিসাবে বলতে গেলে, যুগান্তর শিল্পের যেমন ত্রুটি-বিচ্যুতি ধরিয়ে দিয়েছে, তেমনি নীতি গ্রহণের ক্ষেত্রে দিকনির্দেশনাও দিয়েছে।