BGMEA DAILY DIGEST
News published in media related to RMG: Today’s RMG News

April 11, 2021

uploads/trade_daily/digest_photo_Bonikbarta_Lockdown__1618127012.jpg
বণিক বার্তা
১৪ এপ্রিল থেকে আবারো লকডাউন দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ধারণা দেয়া হয়েছে, আসন্ন লকডাউন হবে আরো কঠোর। গণপরিবহনসহ বন্ধ রাখতে হবে শিল্প-কারখানা। তবে শিল্প-মালিকরা বলছেন, কঠোর ওই লকডাউনে কারখানা সচল রাখতে চান তারা। বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম বণিক বার্তাকে বলেন, ক্রেতারা তাদের ক্রয়াদেশগুলো আমাদের পাশাপাশি প্রতিযোগী দেশগুলোতেও দেয়। আমাদের জানামতে প্রতিযোগী দেশ কোনোটিই এখনো লকডাউনে যায়নি। সামনের দিনগুলো, বিশেষ করে ঈদের সময়টা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সরকারকে আবেদন করে রাখতে চাই। নীতিনির্ধারণী মহল আমাদের সমস্যাগুলো অনুধাবন করবে, সে আশাবাদই আমরা জানিয়ে রাখতে চাই।
uploads/trade_daily/digest_photo_KK_Corona__1618127012.jpg

কালের কন্ঠ
করোনায় চাপের মুখে অর্থনীতি: সংকটে এবারও ভরসা রপ্তানি-রেমিট্যান্স তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি (বিজিএমইএ) ড. রুবানা হক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘করোনার প্রথম ঢেউয়ের ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টার মুহূর্তে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ এবং অতিসংক্রমণশীল নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রাদুর্ভাব সারা বিশ্বকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। এরই মধ্যে লকডাউন বা অবরুদ্ধ অবস্থা জারি করেছে বেশ কয়েকটি দেশ। ইউরোপে আবারও লকডাউন আরোপ করা হলে মৌসুমের বড় বিক্রি হারাবে ক্রেতারা এবং এতে নতুন ক্রয়াদেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। সেটি হলে অনেক কারখানায়ই প্রয়োজনীয় ক্রয়াদেশ থাকবে না।’ তিনি বলেন, ‘অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এই বছরের শেষ কিংবা আগামী বছরের শুরু ছাড়া বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং পোশাক রপ্তানি কোনোটাই আলোর মুখ দেখবে না। তার পরও আমরা আশাবাদী হচ্ছি এবং আপ্রাণ চেষ্টা করছি ছন্দ ফিরে পেতে। এ ব্যাপারে সরকার ও নীতিনির্ধারকদের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি মোকাবেলায় সহায়তা বাড়ানো জরুরি।’

uploads/trade_daily/digest_photo_Bonikbarta_Lockdown__1618127012.jpg

বাংলাদেশ প্রতিদিন
পোশাক-বস্ত্র কারখানা খোলা চান মালিকরা: বিজিএমইএ বিকেএমইএ বিটিএমএ ও ইএবির আজ যৌথ সংবাদ সম্মেলন করোনাভাইরাস সংক্রমণ মারাত্মক বেড়ে যাওয়ায় আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে সরকার কঠোর লকডাউন দিতে যাচ্ছে। সরকার বলছে, জরুরি সেবা ছাড়া পোশাকশিল্পসহ সব কলকারখানা, শপিং মল, দোকানপাট ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান এ সময় বন্ধ থাকবে। লকডাউন নিয়ে সরকারের এমন পরিকল্পনায় আপত্তি পোশাক ও বস্ত্রশিল্প মালিকদের। পোশাকশিল্প মালিকরা প্রতিযোগী দেশগুলোর মতো স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা খোলা রাখতে চান। এই দাবি জানিয়ে আজ যৌথ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে মালিকদের চার সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ ও ইএবি।বিজিএমইএ সহসভাপতি মশিউল আজম সজল গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঈদের আগে এই মুহূর্তে লকডাউনে কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকরা বাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তারা এখন কারখানায় থাকলে অন্ততপক্ষে প্রতিদিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজে নিয়োজিত থাকছেন। কারখানাগুলো এই সংক্রান্ত স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলছে। প্রতিদিন তাপমাত্রা চেক করে কারখানায় ঢুকছেন শ্রমিকরা। আবার শ্রমিকরা কারখানায় গেলে, তাদের জীবন ও জীবিকার বিষয়টিও সচল থাকছে। কিন্তু কারখানা বন্ধ হলে, ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি।

uploads/trade_daily/digest_photo_N_Age_Govt_run__1618127012.jpg

The New Age
Govt urged to allow export-oriented factories to run Bangladesh Textile Mills Association director Syed Nurul Islam on Saturday urged the government to allow the factories in textiles, garments and accessories sectors to run  strictly maintaining health guidelines during the lockdown. Nurul, also a director of the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry, said that such decision to keep factories operational during lockdown will help the export-oriented sector of the country continue their struggle to sustain amid the COVID-19 situation.

uploads/trade_daily/digest_photo_Ittefaq_Budget__1618127012.jpg

দৈনিক ইত্তেফাক
করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় ব্যবসাবান্ধব বাজেট দাবি দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এবং নতুন করে লকডাউন পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির বিষয়টি মাথায় রেখে আগামী বাজেট প্রণয়নের পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। এই কঠিন পরিস্থিতিতে ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখা বিশেষত উত্পাদন ও ভোগব্যয়ে গুরুত্ব দেওয়া, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ব্যবসা থেকে ঝরে পড়ার হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে কার্যকর ও বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ নেওয়া এবং এ লক্ষ্যে ভ্যাট, ট্যাক্স যৌক্তিক হারে কমানোসহ ব্যবসাবান্ধব রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নের দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। গতকাল শনিবার এক প্রাক বাজেট আলোচনায় তারা এসব কথা বলেন। ‘প্রাক-বাজেট আলোচনা : অর্থবছর ২০২১-২২’ শীর্ষক ঐ আলোচনা সভার আয়োজন করে ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), দৈনিক সমকাল এবং চ্যানেল টোয়েন্টিফোর। 

uploads/trade_daily/digest_photo_Jugantor_Bdeshi__1618127012.jpg

যুগান্তর
বিদেশে বিনিয়োগ নীতিমালা বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি বিনিয়োগ নীতিমালার খসড়া প্রণয়ন করে এর ওপর মতামত দিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ সংক্রান্ত মতামত পাওয়ার পর অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে নীতিমালাটি চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে। খসড়া অনুযায়ী, কেবল রফতানিকারকরাই বিদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে এবং বিনিয়োগ-পূর্ববর্তী পাঁচ বছরের রফতানি মূল্যের ২৫ শতাংশ বিনিয়োগ করা যাবে। তবে উদ্যোক্তা যদি ঋণখেলাপি বা করখেলাপি হন, তাহলে এ সুবিধা পাবেন না। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিক ব্যবসা পরিচালনা, অর্থায়ন এবং বিনিয়োগে দক্ষ ও অভিজ্ঞ মানবসম্পদ না থাকলেও বিনিয়োগের অনুমতি দেওয়া হবে না।

uploads/trade_daily/digest_photo_DS_A_Supplier__1618127012.jpg

The Daily Star
A supplier’s plea to reopen clothing stores in West Chattogram-based Denim Expert's managing director, Mostafiz Uddin, has been sending an open letter to some leaders in Europe, the UK and the US since February 26 urging reopening clothing stores to ensure sustainable supply chains in garment business. "The continuing lockdowns…are killing the industry in Bangladesh, leading to hundreds of thousands of job losses, sharp rises in poverty and destitution for young women who rely on this industry as a lifeline," read the letter.

uploads/trade_daily/digest_photo_DS_What__1618127012.jpg

The Daily Star
What effect will lockdown have on the apparel industry? Surely, it does not have to be a black-and-white situation in terms of hard lockdown versus normal life. Possibly a third way should merit thinking in which we take advantage of our investments, time and effort that RMG factories have put in to ensure the workplace is as safe a place as any in the current environment. However, the importance of stricter monitoring of the safety measures in each and every factory by the government as well as by Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) cannot be overstated to contain and control the infection rate.