August 22, 2022
কালের কন্ঠ
বিজিএমইএ বরাদ্দ চায় জমি, ‘গ্রিন জোনে’ তাগিদ প্রশাসনের
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিজিএমইএর সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা চিঠি দেওয়ার পাশাপাশি এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোমিনুর রহমানের সঙ্গে দেখা করেছি। তিনিও ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোর সমস্যাটি উপলব্ধি করে প্রস্তাবটি ব্যক্তিগতভাবে দেখবেন বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। ’জানতে চাইলে বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘অবশ্যই আমরা নিয়মনীতি মেনেই গ্রিন গার্মেন্ট চালু করতে চাই, যেখানে ইটিপি থেকে শুরু করে সৌরবিদ্যুৎসহ সব ধরনের পরিবেশবান্ধব সিস্টেম গড়ে তোলা হবে। বিজিএমইএর অনুকূলে না দিলেও ক্ষতিগ্রস্ত গার্মেন্ট মালিকরা যেন সেখানে ভূমি বরাদ্দ পান আমরা সেটাই আশা করব। ’
বাংলা নিউজ২৪
ওয়ালমার্টের অর্ডার বাতিল, হুমকিতে পোশাকশিল্প
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম বলেন, যেহেতু ওয়ালমার্ট একটা ভালো কোম্পানি এবং আমাদের থেকে অনেক পোশাক নেয়, অবশ্যই এর একটা প্রভাব পড়বে। এমনিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আমরা ব্যাকফুটে আছি, তার মধ্যে এই ঘটনা উদ্বেগের বিষয়। অনেকগুলো ক্রেতা ইতোমধ্যে তাদের অর্ডার বাতিল করেছে। বিজিএমইএ’র তরফ থেকে সংকট নিরসনে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা আসলে সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আমরা আমাদের উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সঙ্গে কথা বলেছি। যাদের অর্ডার বাতিল হয়েছে, আমরা তাদের লিস্ট করে ওয়ালমার্টের সাথে এটা নিয়ে বসব।
The Dhaka Tribune
Editorial: Elevating the RMG sector to greater heights
The Bangladeshi economy has made remarkable progress over the last few decades, and a major portion of its success can, undoubtedly, be attributed to its RMG sector, which still stands as the most prominent export earning sector of the country. But while the sector has proven to be a long-standing pillar in our efforts for development, in order to keep pace with global advancements, changes need to be made to how we approach and operate an already established industry. It is encouraging, therefore, that these sentiments were echoed by the acting president of the BGMEA, Shahidullah Azim, who emphasized on the importance of creating a collaboration between industry and academia to further strengthen the future of the industry.
The Daily Star
Bangladesh well-placed to ride out recession : Mostafiz Uddin, MD, Denim Expert Limited.
Uncertainty is the name of the game in the world right now. One crisis ends and another begins, each one seemingly bigger than the last. We have been dealing with the pandemic, then we witnessed the Russia-Ukraine war break out, which impacted the global energy prices. Now the threat of global recession looms over us.Where does all of this leave our ready-made garment (RMG) industry? Or, a better question would be: Where will the RMG industry be in six months' time? This question is important, because its answer will greatly impact Bangladeshi apparel makers.
যুগান্তর
কঠিন সময়ে পোশাকশিল্প
মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় তৈরি পোশাকের অর্ডার বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্রের বড় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। টার্গেট, ওয়ালমার্টের মতো প্রতিষ্ঠান এবার শিক্ষার্থীদের ‘স্কুলে ফেরা’ মৌসুমে কাক্সিক্ষত পণ্য বিক্রি করতে না পারায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা। বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বের অর্থনীতি সংকুচিত হচ্ছে। মূল্যস্ফীতিও বেড়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষ পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে অর্ডারে। গত মাসের চেয়ে চলতি মাসে রপ্তানি ৫০ কোটি ডলার কম হবে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে আগামী ৩-৪ মাস পর অর্ডারের অবস্থা কেমন থাকবে, তা নিয়েই ভাবতে শুরু করেছেন রপ্তানিকারকরা। বিজিএমইএ-এর সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় ক্রেতাদের মধ্যে ওয়ালমার্ট অন্যতম। বিক্রি কমে যাওয়ায় তারা অনেক অর্ডার ড্রপ করছে বা পরবর্তী সময়ে নেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা করছে। মাস শেষ হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির প্রকৃত তথ্য জানা যাবে।
প্রথম আলো
মিলছে না আমদানি-রপ্তানির হিসাব
বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ হাজার ২৬১ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এ জন্য কাঁচামাল আমদানি করতে হয়েছে ১ হাজার ৯৪৪ কোটি ডলারের। তাতে মোট পোশাক রপ্তানির ৪৫ দশমিক ৬২ শতাংশই কাঁচামালের পেছনে ব্যয় হয়েছে। তৈরি পোশাকশিল্প নিয়ে বাংলাদেশে ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম প্রথম আলোকে বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোয় মূল্যস্ফীতি ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। তাতে ব্র্যান্ডগুলোর বিক্রি কমে যায়। গুদামে প্রচুর অবিক্রীত পণ্য পড়ে থাকায় ব্র্যান্ডগুলো অনেক কারখানাকে ক্রয়াদেশের পণ্য বিলম্বে পাঠাতে বলেছে। সে কারণে পণ্য রপ্তানি হয়নি। কিন্তু সেসব পণ্য বানাতে আমদানি ঠিকই হয়েছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ডলার পাচার দূরের কথা, কারখানাগুলো এখন লোকসানে আছে। ব্যাংক থেকে ঋণ করে শ্রমিকের মজুরি দিচ্ছে।
The Financial Express
Workplace safety: Govt moves to raise capacity of DIFE
The government has moved to strengthen the capacity of the Department of Inspection for Factories and Establishments, in a bid to ensure workplace safety in line with the national action plan on the labour sector. The move has come as part of the government's commitment to the development partners, including European Union and International Labour Organization (ILO), which repeatedly pressed for recruiting new labour inspectors and ensuring full functionality of labour inspectorate, said officials. In this connection, the labour ministry on August 04 approved some 162 new posts for the department, while a total of 30 additional posts of labour inspectors were created on Sunday, they added.
কালের কন্ঠ
আগের পণ্য বিলম্বে জাহাজীকরণের পরামর্শ : পোশাকের অর্ডার কমাচ্ছে ওয়ালমার্ট
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ইউরোপ ও আমেরিকায় চরম মূল্যস্ফীতির কারণে বিশ্ববাজারে পোশাক বিক্রি কমেছে। অনেক ক্রেতা দুই থেকে তিন মৌসুমের পোশাক বেশি ক্রয় করেছেন। ফলে স্টক অর্ডার বেশি হওয়ায় কার্যাদেশ কম এবং বিলম্বে পণ্য জাহাজীকরণের কথা বলছেন। আবার অনেক ক্রেতা অক্টোবরের কার্যাদেশ নভেম্বর-ডিসেম্বরে শিফট করছেন। ’ বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহীদুল্ল্যাহ আজিম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘বৈশ্বিক মন্দার কারণে বিশ্বব্যাপী পোশাকের বিক্রি কমেছে। দেশে এই মৌসুমে যে পরিমাণ কার্যাদেশ পাওয়ার কথা এর চেয়ে প্রায় ৩০ শতাংশ কম। ওয়ালমার্ট তাদের পণ্য পাঠানো সাময়িক স্থগিত করার কথা জানিয়েছে। তবে এই পর্যন্ত অর্ডার বাতিলের কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। ’
The Daily Star
Export basket: Garment’s clout only grows
Despite a lot of emphasis by policy-makers on cutting dependence on a single product for exports over the years, the share of readymade garments has increased gradually, putting external sales, jobs, and the economy as a whole at risk. The garment sector accounted for 68 per cent of the national exports in the fiscal year of 1996-97 and it fetched 82 per cent of the $52 billion export receipts in the last fiscal year, data from the Export Promotion Bureau showed.
ঢাকা পোস্ট
অর্থনীতিতে আরেকটি ধাক্কা আসবে : আহসান এইচ মনসুর
বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে যে অস্থিরতা বিরাজ করছে, সেটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তবে সামনে যে বড় ধাক্কা আসবে সেটা হলো মূল্যস্ফীতি। এটি মোকাবিলায় আমাদের তেমন কোনো পলিসি নেই, এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না, কারণ আমরা নয়-ছয় পলিসিতে বাধা। রোববার (২১ আগস্ট) রাজধানীর পল্টনে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন চ্যালেঞ্জ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ আশঙ্কার কথা জানান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর।
বণিক বার্তা
অর্থনীতিতে বড় চাপ, ৩৪ বিলিয়ন ডলারের অনিষ্পন্ন আমদানি দায়
দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কমলেও এখনই স্বস্তি ফিরছে না বৈদেশিক বাণিজ্যে। উন্নতি হচ্ছে না সরকারের চলতি হিসাবের ঘাটতিতেও। এক্ষেত্রে প্রভাব ফেলছে গত অর্থবছরে খোলা রেকর্ড আমদানি ঋণপত্র (এলসি)। নভেল করোনাভাইরাসের কারণে বিলম্বিত হওয়া এলসি দায়ও বৈদেশিক বাণিজ্যে অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছর শেষ হয়েছে প্রায় ৩৪ বিলিয়ন ডলারের এলসি অনিষ্পন্ন রেখে। রেকর্ড এসব অনিষ্পন্ন এলসি দেশের অর্থনীতির জন্য বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
কালের কন্ঠ
পণ্য পরিবহনে আবার বিএসসির জাহাজ ব্যবহারের চিন্তা
সমুদ্রপথে যেসব পণ্য আমদানি করা হয় তার ৫০ শতাংশ বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের জাহাজে পরিবহন করার বাধ্যবাধকতা আছে। এ জন্য বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ছয়টি জাহাজও কিনেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি)। কিন্তু সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এ বাধ্যবাধকতা মানছে না। এসব পণ্য বিদেশি জাহাজে করে আনতে গিয়ে লাখ লাখ ডলার ভাড়া দিতে হচ্ছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি), বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি), বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি), খাদ্য অধিদপ্তর প্রতিবছর আমদানি করা পণ্য পরিবহন খাতে লাখ লাখ ডলার ব্যয় করছে। ডলারসংকটে থাকায় এখন বিষয়টি সরকারি কর্মকর্তাদের নজরে এসেছে। শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশে বিএসসির জাহাজে পণ্য পরিবহন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
যুগান্তর
রপ্তানি পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে ২৫ শতাংশ চার্জ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত
এর আগে ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে ১১ আগস্ট থেকে আমদানি কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের ওপর ৩৫ শতাংশ চার্জ বাড়ায় বিকডা। তবে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ তখন তা প্রত্যাখ্যান করে স্থগিতের দাবি জানায়। আমদানিতে ৩৫ শতাংশ বাড়ানোর পর এবার ১৯টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপো রপ্তানি পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে ২৫ শতাংশ চার্জ বাড়িয়েছে। রোববার দুপুরে ডিপো মালিক ও ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চার্জ বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন (বিকডা) সভাপতি নুরুল কাইউম খান ও বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফা) সভাপতি কবীর আহমেদসহ উভয় সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। রাজধানীর বনানীর বাফা কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।