December 07, 2023
The Business Standard
Foreign buyer's LC should not be misinterpreted as economic sanction on Bangladesh: BGMEA
Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has said today the letter of credit (LC) from a foreign buyer to one of the members of the garment manufacturer's association should be not be misinterpreted as an economic sanction on the country. "The global trade landscape is changing fast; human rights and environmental due are getting increased priorities, while geo-political issues are also influencing trade. Since Bangladesh's economy and its growth is heavily reliant on trade, any development around trade policy concerns us," BGMEA President Faruque Hasan said in a statement on Wednesday (6 December).
The Daily Sun
BGMEA President urges apparel exporters
President of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) Faruque Hassan has called upon apparel exporters to boost their business capabilities to adapt to evolving market dynamics. Speaking at a meeting with BGMEA members of the Chittagong region on December 5, he urged them to adopt a pragmatic approach in business negotiations, planning, and restructuring investments to cope with the emerging challenges.The meeting was attended by BGMEA First Vice President Syed Nazrul Islam, Senior Vice President S. M. Mannan (Kochi), Vice President (Finance) Khandoker Rafiqul Islam, Vice President Md. Nasir Uddin, Vice President Rakibul Alam Chowdhury, former First Vice Presidents S. M. Abu Tayeb and Nasir Uddin Chowdhury, along with Directors of BGMEA.
The Financial Express
Bangladesh outshines China for first time
Bangladesh surpassed China in knitwear exports to the European Union during the first nine months of this year. Talking to the FE, BGMEA President Faruque Hassan said the overall RMG exports surpassed China last year in terms of quantity. This is the first time that the knit sub-sector surpassed China in terms of value, he said, adding that considering the overall situation, Bangladesh is performing better compared to its competitor countries. Despite the negative growth, Bangladesh's share has been increasing gradually, he said, expecting that the trend might continue in the days ahead. Regarding the negative growth, he said that it is not only a case of Bangladesh, but also of other countries due to global demand falling amid high inflation and bank interest rates induced by the Russia-Ukraine war.
প্রথম আলো
নিষেধাজ্ঞায় পড়লে বাংলাদেশ থেকে পোশাক না নেওয়ার শর্ত ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র নতুন শ্রমনীতি ঘোষণার পর দুশ্চিন্তায় পড়েন বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা। এবার সেই দুশ্চিন্তা আরও কিছুটা বাড়ল। কারণ, বাংলাদেশ কোনো নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে পণ্য না নেওয়া কিংবা অর্থ পরিশোধ না করার শর্ত যুক্ত করে তৈরি পোশাকের ঋণপত্র দিয়েছে একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। বিষয়টি নিশ্চিত করে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান আজ বুধবার প্রথম আলোকে বলেন, একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান প্রথমবারের মতো ঋণপত্রের সাধারণ শর্তের মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশ কোনো নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে তারা পণ্য নেবে না। যদি পণ্য জাহাজীকরণের পরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলেও অর্থ দেবে না ক্রেতা প্রতিষ্ঠান।
The Business Post
Sanction panic grips Bangladesh apparel makers
Faruque Hassan, President of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), confirmed that at least one Western buyer added a condition to the Letter of Credit (LC) stating that they won't assume responsibility for goods or payments if the country or exporter faces restrictions.The BGMEA president in a statement on Wednesday said, “A copy of a letter of credit (LC) from a foreign buyer to one of the members of BGMEA has come to our attention. The LC contains the following text – ‘We will not process transactions involving any country, region or party sanctioned by the UN, US, EU, UK. We are not liable for any delay, non-performance or/ disclosure of information for Sanctions Reasons’.”Md Mohiuddin Rubel, director of Denim Expert Ltd and a BGMEA director, said that including such a clause in the LC is unnecessary, as buyers automatically receive indemnity if Bangladesh or any exporter faces trade restrictions or sanctions. Rubel highlighted that exporters are turning to BGMEA for guidance, expressing panic due to the economic crisis and Western pressure. He noted that the US, being Bangladesh's single largest export earnings country, is causing significant challenges for exporters.
ভোরের কাগজ
সদস্যদের প্রতি বিজিএমইএ সভাপতি : ব্যবসায়িক সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান পোশাক রপ্তানিকারকদের বৈশ্বিক পোশাক বাজারের গতি-প্রকৃতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে ব্যবসায়িক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিজিএমইএ সদস্যদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি শিল্পে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য ব্যবসায়িক নেগোশিয়েশন, পরিকল্পনা এবং বিনিয়োগ পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে বাস্তবসম্মত দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণের আহ্বান জানান। বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি এস এম মান্নান (কচি), সহসভাপতি (অর্থ) খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সহসভাপতি মো. নাসির উদ্দিন, সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী, সাবেক প্রথম সহসভাপতিদ্বয় এস এম আবু ত্যৈয়ব ও নাসির উদ্দিন চৌধুরী এবং বিজিএমইএর বর্তমান বোর্ডের পরিচালকরা।
দৈনিক ইত্তেফাক
নিষেধাজ্ঞায় পড়লে পোশাক না নেওয়ার শর্ত এক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের
বাংলাদেশ কোনো নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লে পণ্য না নেওয়া কিংবা অর্থ পরিশোধ না করার শর্ত যুক্ত করে তৈরি পোশাকের ঋণপত্র দিয়েছে একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। যদি পণ্য জাহাজিকরণের পরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলেও অর্থ দেবে না ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। তবে কোনো ক্রেতা প্রতিষ্ঠান এমন শর্ত দিয়েছে, কিংবা কোন পোশাক কারখানাকে এমন শর্ত দেওয়া হয়েছে, সেটি প্রকাশ করা হয়নি।গতকাল বুধবার তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এ বিষয়ে বলেন, বিজিএমইএর এক সদস্য তৈরি পোশাক কারখানায় এ ধরনের একটি চিঠি আমাদের নজরে এসেছে। যেখানে একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান তার এলসি খোলার শর্তে উল্লেখ করেছে, জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য দ্বারা নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত কোনো দেশ বা অঞ্চলের সঙ্গে আমরা লেনদেন করব না। এজন্য বিলম্ব লেনদেনে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান দায়ী হবে না। সেই সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা-সংক্রান্ত কোনো তথ্য প্রকাশ করতেও ঐ প্রতিষ্ঠান বাধ্য থাকবে না।