September 05, 2024
The Financial Express
RMG factories reopen today as joint forces to beef up security
BGMEA President Khandoker Rafiqul Islam made the announcement on opening of the garment factories at a press conference held on Wednesday at its headquarters at Uttara in the city. He said law enforcing agencies committed to controlling the situation and thwarting any chaos. "Law enforcing agencies have assured us of providing the highest support including required security to operate factories and they would not tolerate any disturbance in functioning of factories." "So, we also decided to keep all factories open today (Thursday) including those closed on Wednesday," he added. He also said army, police, industrial police and BGB devised their own strategy and would work accordingly.Speaking on the occasion, BGMEA senior vice president Abdullah Hil Rakib said outsiders went to the factories, broke the gates and instigated workers to come out. He said law enforcing agencies would go for joint operation from Wednesday night.Before the conference, the BGMEA leaders held a meeting with factory owners, law enforcing agencies including army, police and industrial police top officials. BGMEA former presidents AK Azad, Dr Rubana Huq, Anwarul Alam Chowdhury, Anisur Rahman Sinha, Kutub Uddin Ahmed and Gulam Quddus, among others, were also present during the meeting.
The Business Standard
RMG leaders demand tougher govt action as unrest closes 167 more factories
Leaders of the ready-made garment industry have called on the interim government to take firm action, as unrest primarily caused by "outsiders" led to the closure of 167 factories in the Ashulia, Savar, and Gazipur industrial areas on Wednesday (4 September). In a meeting with stakeholders and law enforcement representatives at the BGMEA Uttara office, apparel industry leaders said the workers from the 167 closed factories were not involved in the protests.In a media briefing following the meeting, BGMEA President Khandoker Rafiqul Islam said the unrest has been largely fueled by external groups, with only minimal internal issues within the factories. "These outsiders present significant challenges to the smooth operation of the factories," he added. BGMEA Senior Vice President Abdullah Hil Rakib said the current problems extend beyond the apparel sector, also impacting other industries such as pharmaceuticals.
কালের কন্ঠ
শ্রমিক নয়, বিশৃঙ্খলা করছে বহিরাগতরা
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, চারদিকে যে শ্রমিক অসন্তোষ হচ্ছে, বিশৃঙ্খলা হচ্ছে—এসব বিশৃঙ্খলা শ্রমিকরা করছেন না। যারা করছে, তাদের বেশির ভাগই বহিরাগত। গতকাল বুধবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। উপদেষ্টা বলেন, ‘স্থানীয় কারখানা নষ্ট হয়ে গেলে কার লাভ হবে? কাজেই শ্রমিকরা কোনো বিশৃঙ্খলা করছেন না।
The Business Standard
Ctg port extends cut-off time for loading RMG export containers
The Chattogram Port Authority has extended the deadline for loading containers with ready made garment (RMG) exports into ships by 24 hours, effective for six months from September this year to February 2025. According to BGMEA Vice President Rakibul Alam Chowdhury, many a time delays occur in taking product-laden containers to the Chattogram inland depot. Shortage of available containers and other issues cause the delays that sometimes ultimately results in the containers not being loaded into ships at all. Extension of the cut-off time has erased those chances, he noted.
বাংলাদেশ প্রতিদিন
চ্যালেঞ্জের মুখে পোশাকশিল্প : মো. মহিউদ্দিন রুবেল, পরিচালক, বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত, পোশাক শিল্পের জন্য এক নতুন বাস্তবতা নিয়ে এসেছে। সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলোর কারণে পোশাকশিল্পে সাময়িকভাবে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছিল, নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল রপ্তানি-আমদানি কার্যক্রম এবং কারখানার উৎপাদন কার্যক্রমে। ফলশ্রুতিতে, শিল্পকে নগদ প্রবাহ সংকটসহ নানা ধরনের আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়, সর্বোপরি সমগ্র সাপ্লাই চেইন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যায়। বিশেষ করে, ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের কারণে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছিল। এতে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়, বিশেষ করে বৈশ্বিক অংশীদারদের মধ্যে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা এবং বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে নিয়ে সংশয়ের সৃষ্টি হয়।
সময়ের আলো
গার্মেন্টসে অস্থিরতা উদ্ভট দাবিতে
চলমান আন্দোলনে কথিত শ্রমিকরা প্রায় দুই ডজন উদ্ভট দাবি সামনে এনেছেন। তারা যেসব দাবি তুলছে তা অতীতে কখনো দেখা যায়নি। তাদের দাবির মধ্যে আছে-কোনো রকম ইন্টারভিউ ছাড়া যারা চাকরির জন্য আসবে তাদের সবাইকে চাকরি দেওয়া, নারী শ্রমিক বেশি নিয়োগ না দিয়ে পুরুষ শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া, উৎসব ছুটি ১২ দিন, চাকরির ছয় মাস হলেই উৎসব ভাতা প্রদান, হাজিরা বোনাস ১ হাজার টাকা, টিফিন বিল-নাইট বিল প্রদান, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট দেওয়া, চারগুণ ওভারটাইম দিতে হবে, ছুটিতে থাকলেও হাজিরা বোনাস দিতে হবে, বেতন ২৫ হাজার টাকা করতে হবে, ৫ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে বেতন দিতে হবে, এক বছরের ছুটির টাকা দিতে হবে, ১৫ মিনিট বিলম্ব হলেও হাজিরা বোনাস কাটা যাবে না, চাকরি থেকে বাদ দিলে ৩ মাস ১৩ দিনের বেতন দিতে হবে, স্টাফদের বোনাস ও হাজিরা টাকা দিতে হবে।আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে সহায়তার আশ্বাস পাওয়ায় আজ তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএর সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএর কার্যালয়ে বুধবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নতুন সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম এ কথাগুলো বলেন।
প্রথম আলো
বিক্ষোভে প্রায় ২০০ শিল্প কারখানায় উৎপাদন বন্ধ
শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতা নিরসনে কঠোর হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গতকাল সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পাঁচ উপদেষ্টা জরুরি বৈঠকে বসেন। পরে শ্রম ও কর্ম সংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে আজকে (গতকাল) থেকে অ্যাকশন শুরু হবে। যারা ইন্ধন দিচ্ছে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে যে তথ্য রয়েছে, সেটার ভিত্তিতে তাদের (ইন্ধনদাতাদের) গ্রেপ্তার করা হবে। সেখানে যে জনদুর্ভোগ তৈরি হয়েছে, সেটার জন্য পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।’ আশুলিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শ্রমিক অসন্তোষে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বহিরাগতদের উসকানি রয়েছে বলে মনে করেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে সহায়তার আশ্বাস পাওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার ছুটি হওয়া সব পোশাক কারখানা চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএর সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএর কার্যালয়ে গতকাল বিকেলে আশুলিয়ার কারখানা মালিক, সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গ বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এই কথা জানান তিনি।
যুগান্তর
আজ খুলছে সব শিল্পকারখানা
শ্রমিক অসন্তোষের জেরে বুধবারও গাজীপুর, আশুলিয়া ও সাভার এলাকায় শিল্পকারখানা বন্ধ ছিল। এর পেছনে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ইন্ধন রয়েছে। কারখানা, শ্রমিক ও দেশের অর্থনীতির স্বার্থে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা। সচিবালয়ে এই হুঁশিয়ারি দেন তারা। অন্যদিকে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ নিরাপত্তা সাপেক্ষে বৃহস্পতিবার পূর্ণোদ্যমে কারখানা চালুর ঘোষণা দিয়েছে। এ জন্য কারখানার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যৌথ অভিযান চালাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে। বুধবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গার্মেন্ট মালিক, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কালের কন্ঠ
গ্যাসসংকটে ধুঁকছে শিল্প
গ্যাসসংকটে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না গেলে ভবিষ্যৎ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়বে। শিল্প ক্ষেত্রে তৈরি হবে হতাশা। দীর্ঘদিন ধরে চলা রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বড় সংকট তৈরি হয়েছে। এ সংকট থেকে দ্রুত উত্তরণ সম্ভব নয়। গতকাল বুধবার রাজধানীতে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) আয়োজিত ‘জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে সংস্কারের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।