May 12, 2025
প্রথমআলো
বিকেএমইএ নির্বাচনে পূর্ণ প্যানেলে বিজয়ী প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স
দেশের নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) ২০২৫-২৭ সাল মেয়াদি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স পূর্ণ প্যানেলে বিজয়ী হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ নগরের চাষাঢ়ায় অবস্থিত সংগঠনটির কার্যালয়ে আজ শনিবার রাত আটটায় নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান শফিউল্লাহ চৌধুরী। প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স প্যানেলের নেতৃত্বে আছেন সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিকেএমইএর রাজধানী ঢাকার বাংলামোটর ও নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ার নিজস্ব কার্যালয়ের দুটি কেন্দ্রে একযোগে বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
আমার দেশ
পোশাকশিল্পের বাজার ধরতে প্রয়োজন সতর্কতা
কাপড় তৈরির প্রধান কাঁচামাল সুতা। এই সুতা তৈরি হয় তুলা থেকে। কিন্তু দিন দিন প্রাকৃতিক তুলার উৎপাদন আর সহজলভ্যতা কমতে শুরু করেছে। তাই হু হু করে দাম বাড়ছে। এ বাস্তবতায় বিকল্প হয়ে উঠতে শুরু করেছে পলিয়েস্টার সুতা বা ম্যান মেইড ফাইবার (কৃত্রিম সুতা)। ইতোমধ্যে বিশ্ববাজারে সুতি কাপড়ের স্থলাভিষিক্ত হয়েছে পলিয়েস্টার বা মিক্সড পলিয়েস্টার কাপড়। কিন্তু বিশ্ববাজারের সঙ্গে এখনো তাল মিলিয়ে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ।
The New Age
US seeks reciprocal tariff plan from Bangladesh
The United States Trade Representative (USTR) has asked Bangladesh to submit a written set of offers demonstrating its commitment to reducing tariffs on American goods. In a letter to Sk Bashir Uddin, adviser to the Ministry of Commerce, USTR Ambassador Jamieson Greer praised Bangladesh for outlining its proactive response to the Presidential Reciprocal Tariff Action of April 2, 2025
দৈনিক ইত্তেফাক
রপ্তানিতে নগদ প্রণোদনা কমছে ১ হাজার কোটি টাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে রপ্তানি খাতে নগদ প্রণোদনা ১ হাজার কোটি টাকার বেশি কমানো হচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী বাজেটে রপ্তানিকারকদের জন্য ৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখার কথা ভাবছে সরকার। বিদায়ি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৯ হাজার ২৫ কোটি টাকা। টানা দ্বিতীয় বছরের মতো নগদ প্রণোদনা কমানো হচ্ছে সরকারের নীতির অংশ হিসেবে, যার লক্ষ্য হলো ধাপে ধাপে এই সহায়তা তুলে নেওয়া। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বিধি অনুযায়ী ২০২৬ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণের পর রপ্তানিতে নগদ সহায়তা দেওয়া সম্ভব হবে না। তবে প্রণোদনা কমিয়ে দেওয়ার ফলে যে ক্ষতি হবে, তা পূরণে সরকার নীতিগত সহায়তা দেওয়ার কথা ভাবছে। এর মধ্যে আছে বিদ্যুৎ বিলের ওপর ছাড়, সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণের সুবিধা এবং ব্যবসার পরিবেশ সহজ করা। এদিকে, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণের প্রক্রিয়া শক্তিশালী করতে বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।