May 19, 2025
The Business Standard
Land port restrictions force costly reroute for Bangladesh RMG, food exports to India
Speaking to The Business Standard, BGMEA Administrator Anwar Hossain warned that the restrictions would inevitably impact garment exports. "Land ports provide easy access for various goods. Shipping through seaports will take significantly more time," he said. "We are currently consulting with exporters to understand the full impact. Once that's assessed, we'll approach the relevant authorities to seek solutions and explore alternative channels," he added.According to the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), Bangladesh exported RMG products worth $548 million to India during the fiscal 2023-24. In the first 10 months of the current fiscal year, exports have already reached $563 million. Notably, 93% of these shipments were made through land ports. These products now have to be routed via Kolkata Sea Port or Mumbai's Nhava Sheva Port.
সময়ের আলো
বাণিজ্যে একের পর এক খড়গ
অভ্যন্তরীণ ও বাইরের একের পর এক সংকটে খড়গ নেমে এসেছে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩৭ শতাংশ শুল্কের বোঝা এখনও ঘাড়ের ওপর ঝুলে আছে। গত (১৫ এপ্রিল) ভারত বাতিল করেছে বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট। আর সর্বশেষ শনিবার স্থলবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাকসহ বেশ কিছু বাংলাদেশি পণ্য আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রতিবেশী দেশটি। এর সঙ্গে আছে অভ্যন্তরীণ সংকট-বহুমুখী ব্যাংকিং বিড়ম্বনা, ইডিএফ ফান্ড বন্ধ করা, ১০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল বাতিল করা, প্রণোদনা বন্ধ করে দেওয়া। সর্বোপরি গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটের কারণে স্থবিরতা। তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজ সময়ের আলোকে বলেন,‘ভারত সরকারের এ সিদ্ধান্ত আমরা শঙ্কিত।
কালের কন্ঠ
গ্যাসসংকটে দিশাহারা শিল্প মালিকরা
শিল্পাঞ্চল সাভার-আশুলিয়ায় দিন দিন গ্যাসসংকট বাড়ায় দিশাহারা হয়ে পড়েছেন শিল্প মালিকরা। প্রয়োজনের তুলনায় সামান্য গ্যাস পেলেও চাপ কম থাকায় পোশাকশিল্প ও অন্য কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টাই গ্যাসের চাপ না থাকায় ছোট-বড় অনেক শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। বিভিন্ন শিল্প-কারখানার মালিক ও কর্মকর্তাদের অভিযোগ, গ্যাসসংকটে সাভার-আশুলিয়ার শিল্পাঞ্চল প্রায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘গ্যাস ও বিদ্যুৎ সমস্যাসহ বিভিন্ন কারণে এরই মধ্যে অনেক তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আগামী দিনেও আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা না গেলে পোশাকশিল্পসহ অন্যান্য শিল্পও মুখ থুবড়ে পড়বে।’
সমকাল
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে নতুন করে অস্বস্তি
স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ কিছু পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞায় দুই দেশের বাণিজ্যে নতুন করে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা ভারতের সিদ্ধান্তকে অশুল্ক বাধা হিসেবে দেখছেন। বাংলাদেশ থেকে ভারতে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয় তৈরি পোশাক। এ খাতের রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান সমকালকে বলেন, গত কয়েক বছরের চেষ্টায় ভারতে রপ্তানি এক বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা হয়েছে, যদিও পরে তা কিছু কমেছে। এখন এই নিষেধাজ্ঞায় বেশ ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। কারণ বড় বড় ব্র্যান্ড ভারতে শোরুম খুলেছে। বাংলাদেশ থেকে পণ্য নিয়ে তারা ভারতে বিক্রির পাশাপাশি তাদের অন্য দেশের শোরুমেও নিয়ে যায়।
The New Age
Exporters worried over India’s import restrictions thru land ports
Bangladeshi exporters and an economist expressed worries over the imposition of import restrictions by India on a number of Bangladeshi goods, including readymade garments, fruit and fruit-flavoured carbonated drinks, processed food items, cotton and cotton yarn waste, some plastic and PVC finished goods, and wooden furniture, through land ports. They said that the Bangladeshi businesses who were exporting the products to India through land ports would suffer adverse impacts due to the India’s move that allowed Bangladesh to export the products only through the seaports of Nhava Sheva in Mumbai and Kolkata.
প্রথমআলো
ভারতে রপ্তানি কত, বিধিনিষেধের কী প্রভাব পড়বে, বাংলাদেশ ভারতের কত বড় বাজার
ভারত স্থলপথ ব্যবহার করে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিতে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এই বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে সেসব পণ্যে, যা বাংলাদেশ বেশি রপ্তানি করে। ভারতের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শনিবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানায়। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এখন ভারতের সিদ্ধান্তের সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব বিশ্লেষণ করছেন। দেখে নেওয়া যাক, ভারত বাংলাদেশের জন্য কত বড় বাজার। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাবে, ভারতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ মোট ১৫৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ আসে ভারত থেকে। অন্যদিকে ভারত থেকে বাংলাদেশ ৯০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করে। এর বড় অংশ শিল্পের কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী পণ্য। ভারতীয় ভোগ্যপণ্যের বড় বাজার বাংলাদেশ।
প্রথমআলো
বেনাপোলে আটকে গেল তৈরি পোশাকবোঝাই ৩৬ ট্রাক
ঢাকার মৌসুমী গার্মেন্টস ও স্কয়ার ফ্যাশন নামের দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের দুই ট্রাক তৈরি পোশাক ভারতে রপ্তানির উদ্দেশ্যে আজ রোববার সকালে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে প্রবেশ করে। কিন্তু গতকাল শনিবার রাতে স্থলপথে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞার কারণে পণ্যের চালান ভারতে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। শুধু এই দুটি প্রতিষ্ঠান নয়, এমন বেশ কিছু রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ৩৬টি ট্রাক তৈরি পোশাক নিয়ে বেনাপোল বন্দরে দাঁড়িয়ে আছে। এসব পণ্যের রপ্তানির ভবিষ্যৎ নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও পণ্যের চালানগুলো বেনাপোল থেকে ফিরিয়ে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের দিকে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান।
দেশ রুপান্তর
তীব্র হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি বাণিজ্যযুদ্ধ
বাংলাদেশে আওয়ামী সরকার পতনের পর ভারত বাংলাদেশের মধ্যকার বাগযুদ্ধ এখন রীতিমতো বাণিজ্যযুদ্ধে রূপ নিয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় ভারত সম্প্রতি তাদের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের রাজ্যগুলোতে (সেভেন সিস্টার্স) বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিকসহ বিভিন্ন পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এর ফলে এখন থেকে বাংলাদেশের এসব পণ্য আসাম, মিজোরাম, মেঘালয় কিংবা ত্রিপুরার কোনো শুল্কস্টেশন দিয়ে সেভেন সিস্টার্সে পাঠানো যাবে না। এরই মধ্যে ভারতের এ সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। একই অবস্থা যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরের ক্ষেত্রে। ভারতের সিদ্ধান্তের কারণে গতকাল রবিবার দুপুর পর্যন্ত বেনাপোল স্থলবন্দরে ৩৬ ট্রাক বোঝাই তৈরি পোশাকের রপ্তানি চালান আটকা পড়ে।