BGMEA DAILY DIGEST
News published in media related to RMG: Today’s RMG News

Textile Today
Clean energy transition emerges as top priority for Bangladesh garment industry The global fashion industry is rapidly shifting toward clean energy adoption—an urgency that Bangladesh must match to remain competitive in international sourcing. At a policy dissemination event titled Bangladesh Industrial Energy Efficiency Policy, organized by the Dhaka Chamber of Commerce and Industry (DCCI) and SANEM on 29 November in Dhaka, Vidiya Amrit Khan, Vice President, BGMEA, participated as a distinguished panelist. Highlighting regional dynamics, Vidiya Amrit Khan noted that several neighboring competitors have already accelerated their renewable energy adoption, strengthening their position in the apparel value chain. She stressed that Bangladesh must act swiftly to retain its export leadership.

খবরের কাগজ
স্বল্প পুঁজির উদ্যোক্তারা সংকটে অর্থনীতির বিশ্লেষক ও শিল্প খাত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দেশের বাজারে প্রায় সব কাঁচামালের দাম বেড়েছে। শ্রমিকের মজুরি, কারখানার ভাড়া, যাতায়াত খরচও এখন বেশি। সব মিলিয়ে ব্যবসায়ের খরচ বেড়েছে। অন্যদিকে আমদানি করা নিম্নমানের পণ্যে বাজার সয়লাব। ন্যূনতম লাভ রেখে বিক্রি করলেও নিম্নমানের এসব পণ্যের সঙ্গে অসম প্রতিযোগিতায় পড়েছে এসএমই খাতের উৎপাদিত পণ্য।বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, নতুন উদ্যোক্তা তৈরি, আঞ্চলিক ভারসাম্যহীনতা দূর করা ও নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে এসএমই খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এ খাতের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো পুঁজির সংকট। এসএমই খাতের বিকাশে বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী উদ্যোক্তানির্ভর অর্থনীতি হিসেবে দাঁড়াতে পারবে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে টিকে থাকার লড়াইয়ে আছেন এসব উদ্যোক্তা। বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনসহ সরকারকে জোরালোভাবে স্বল্প পুঁজির এসব উদ্যোক্তার পাশে দাঁড়াতে হবে। না হলে দেশের অর্থনীতিতে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসবে।

The Business Standard
RMG exporters support relaxed FOC rules, local suppliers raise investment and value addition concerns Ready-made garment (RMG) exporters and local textile and accessories suppliers are at odds over the government's recent decision to relax conditions on importing raw materials on a free-of-charge (FOC) basis. Currently, exporters can import FOC materials such as fabrics, trims, accessories, or samples, up to 50% of their previous year's export value. The government had decided last month to lift this cap, allowing unlimited FOC imports, but concerns from local industry stakeholders have prompted a reassessment.

The Financial Express
BANGLADESH-JAPAN EPA SIGNING SOON : A slew of 7,379 BD products getting free market access Bangladesh's maiden bilateral free-trade agreement is being signed this month with Japan that will accord 7,379 Bangladeshi products duty-free quota-free (DFQF) market access to world's third-largest economy immediate after the deal-making, officials say. The deal, coming under the umbrella of Economic Partnership Agreement (EPA), on the other hand, will enable Japanese products under 1,039 Harmonised System (HS) Line to enjoy the DFQF facility at the same time. Moreover, Bangladesh offered DFQF facility to Japanese products in 4,843 HS Line under 8-digit arrangement which will be implemented in phases.

যুগান্তর
এফওসি সীমা বাড়ানোর উদ্যোগ : ধস নামবে টেক্সটাইল অ্যাকসেসরিজ শিল্পে ঋণের উচ্চ সুদ, জ্বালানি স্বল্পতা ও সীমান্ত পথে অবাধে ভারতীয় সুতা প্রবেশের কারণে টেক্সটাইল ও অ্যাকসেসরিজ শিল্প খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। উপরন্তু তৈরি পোশাকশিল্পের ফ্রি অব কস্টের (বিনামূল্যে কাপড় ও অ্যাকসেসরিজ আমদানির সুযোগ) সীমা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার, যা এই দুই শিল্পকে আরও বিপদের মুখে ফেলবে। খাতসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়া এ ধরনের সিদ্ধান্ত শিল্পের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকবে। যুগান্তরের কাছে এমন আশঙ্কার কথা ব্যক্ত করেন ভুক্তভোগী মহল। আমদানিনীতি আদেশ ও কাস্টমসের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বর্তমানে রপ্তানিকারকরা এফওসির মাধ্যমে আগের বছরের মোট রপ্তানিকৃত অর্থের ৫০ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থের কাঁচামাল শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করতে পারেন। সাধারণত বন্ড লাইসেন্সধারী রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান এ সুবিধা পেয়ে থাকে।

বণিক বার্তা
গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো : ৬ লাখ ৮৩ হাজার ডলারের ক্রয়াদেশ ও প্রস্তাব এসেছে দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো ২০২৫’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে ৩ লাখ ১১ হাজার ডলারের ক্রয়াদেশ পেয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এছাড়া ৩ লাখ ৭২ হাজার ডলারের ক্রয়াদেশের প্রস্তাব পেয়েছেন রফতানিকারকরা। রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে গতকাল এ প্রদর্শনীর সমাপনী অনুষ্ঠানে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ হাসান আরিফ এ কথা জানান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ হাসান আরিফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইপিবির মহাপরিচালক বেবী রাণী কর্মকার। এছাড়া গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশননের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান, ফার্নিচার মালিক সমিতির চেয়ারম্যান সেলিম এইচ রহমান ও বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিপিজিএমইএ) সভাপতি শামীম আহমেদ।