December 09, 2025
The Financial Express
Govt to revise FoC import ceiling for raw materials
The government is set to revise the Free of Cost (FoC) raw material-import ceiling in the upcoming amendments to the Import Policy Order 2021-2024, aiming to safeguard local industries, strengthen domestic value addition, and support to investment in backward linkage industries, according to ministry sources. BGMEA Vice-President Md Shehab Udduza Chowdhury said FoC imports mainly involve MMF fabrics not produced domestically, meaning local manufacturers would not be harmed. He noted that buyers supply specialised MMF inputs to ensure global compliance and quality standards. He added that easing FoC restrictions could raise non-cotton apparel exports from $29.5 billion to $35 billion by 2032. Removing the ceiling could immediately contribute an additional $5 billion, potentially doubling in two years, while also attracting technology transfer and foreign direct investment.
নয়াদিগন্ত
পোশাক শিল্পে বড় ধাক্কা
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, সাধারণত ডিসেম্বর থেকে মার্চ এই সময়টায় বসন্ত ও গ্রীষ্ম মৌসুমের জন্য বেশি অর্ডার আসে। কিন্তু এবার সে তুলনায় অর্ডারের পরিমাণ দৃশ্যমানভাবে কম। তার মতে, এখন পর্যন্ত অর্ডার কমেছে অন্তত ৫.১০ শতাংশ। বিশেষ করে নিটওয়্যার ও বেসিক আইটেম উৎপাদনকারীরা সবচেয়ে বেশি চাপে পড়েছেন। তিনি বলেন, ক্রেতাদের বাজেট বাড়েনি, কিন্তু শুল্কের কারণে পণ্যের দাম বেড়েছে। তাই তারা তাদের অর্ডার কমিয়ে দিচ্ছেন। আগে যেখানে তিনটি কিনতেন, এখন একটি কেনার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। তার মতে, শিশুদের পোশাক, নারীদের পোশাক এবং উচ্চ-মূল্যের পণ্যের অর্ডার তুলনামূলক স্থিতিশীল থাকলেও বেসিক ও মাঝারি দামের পণ্যে চাহিদা সঙ্কোচন গভীর। ডেনিম এক্সপার্ট লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক, মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, সরকার কিছু নীতিগত সহায়তা ফিরিয়ে আনলে শিল্পটি আস্থা ফিরে পাবে। নতুন বাজারে রফতানির জন্য আমরা আগে চার শতাংশ ইনসেনটিভ পেতাম, এখন তা দুই শতাংশে নেমেছে। আগের সহায়তা থাকলে আমরা ক্রেতাদের কিছু বাড়তি সুবিধা দিতে পারতাম।’ তার মতে, বৈশ্বিক বাজারে দাম প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে এই ধরনের প্রণোদনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশ প্রতিদিন
বিআইডিএসের সেমিনারে গভর্নর : ব্যবসায়ীদের টিকে থাকতে সরকারকে সঙ্গে রাখতে হয়
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ব্যবসা রাজনৈতিক সম্পর্ককে ‘প্যাট্রন-ক্লায়েন্ট’ ধাঁচে রূপান্তরিত করে মন্তব্য করে বলেন, যদি ব্যবসায়ীকে টিকে থাকতে হয় বা তাঁকে উন্নতি করতে হয়, তবে তাঁদের সরকারকে সঙ্গে রাখতে হয়। তিনি গতকাল গবেষণা সংস্থা বিআইডিএসের বার্ষিক সম্মেলনের সমাপনীতে ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’ বিষয়ক আলোচনায় এমন মন্তব্য করেন।
The Daily Star
Brazil becomes Bangladesh’s top cotton supplier, surpassing India
Brazil has emerged as the main supplier of raw cotton for Bangladesh, one of the world's top cotton importers and the second-largest garment exporter, surpassing neighbouring India, according to a US Department of Agriculture (USDA) report. In the marketing year 2024–25 (MY25), beginning in August, Bangladesh imported 8.28 million bales of raw cotton. Brazil supplied about 1.9 million bales, accounting for 23 percent of total imports.
কালের কন্ঠ
ভ্যাট রিফান্ডে ভোগান্তি : মূলধন আটকা, ঝুঁকিতে ব্যবসা-বাণিজ্য
ম্যানুয়ালি ভ্যাট রিফান্ডে ব্যবসায়ীদের ঘুষ, দুর্নীতি ও হয়রানির অভিযোগ। ফলে চালু হয় অনলাইনে ভ্যাট রিফান্ড সিস্টেম। তবে এখন অনলাইন পদ্ধতিই হয়ে গেছে গলার কাঁটা। প্রায় এক বছর বন্ধ ছিল এই সিস্টেম। এরপর চালু হলেও আবেদনের চাপ সামলাতে ব্যর্থ আইভাস সফটওয়্যার। প্রায়ই ‘হ্যাং’ হচ্ছে সফটওয়্যার। আপলোড হচ্ছে না পরিপত্রে চাওয়া দলিলও। তাই অসম্পূর্ণ থাকছে আবেদনও। এতে আটকে যাচ্ছে মূলধন। চাপ বাড়ছে বিনিয়োগে। চলতি বছরের ১০ নভেম্বরে ভ্যাট রিফান্ডের নতুন পরিপত্র জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। পরিপত্রে বলা হয়েছে, আগাম কর পরিশোধের সময়সীমা ছয় মাস পার না হলেই শুধু অনলাইনে আবেন করা যাবে।
দেশ রুপান্তর
মার্কিন চাপের মধ্যেও চীনের বার্ষিক বাণিজ্য ১ ট্রিলিয়ন ছাড়াল
চীনের বার্ষিক পণ্য বাণিজ্য প্রথমবারের মতো ১ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে দেশের মোট বাণিজ্য ১.০৮ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যা পূর্ববর্তী বছরের রেকর্ডকে ছাড়িয়েছে। আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, নভেম্বর মাসে চীনের রপ্তানি ৫.৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ২৮.৬ শতাংশ কমে ৩৩.৮ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান ট্যারিফ যুদ্ধে চীনা রপ্তানিকারকরা অন্যান্য বাজারের দিকে মনোযোগ দিয়েছে।